দু’আ কবুল হওয়ার উত্তম স্থান

দু’আ কবুল হওয়ার উত্তম স্থান

০১। কাবাঘরের ভিতরে দু‘আ করা।

০২। কাবাঘর তাওয়াফ করার সময় দু‘আ করা।

০৩। সাফা পাহাড়ের উপর দু‘আ করা।

০৪। মারওয়া পাহাড়ের উপর দু‘আ করা।

০৫। সাফা ও মারওয়ার মধ্যবর্তী স্থানে দু‘আ করা।

০৬। আরাফাতের দিন আরাফার ময়দানে দু‘আ করা।

০৭। মুযদালিফায় মাশ্‌আরুল হারাম নামক জায়গায় দু‘আ করা।

০৮। হজের সময় ১১ ও ১২ যিলহজ তারিখে ছোট জামারায় পাথর নিক্ষেপের আর দু‘আ করা।


যিকির করার জন্য কুরআন ও হাদীসে অসংখ্য দু‘আ আছে । সবগুলো নিয়মিত পাঠ করা কঠিন। তাই যে সমস্ত দু‘আর ফযিলত বা মর্যাদা কুরআন ও হাদীসে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কেবল মাত্র সেইগুলো থেকে কিছু দু‘আ ও যিকির নিজের পছন্দ ও প্রয়োজন অনুসারে বেছে নিয়ে নিয়মিত আমল করা যায়।


জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য দু’আ

উচ্চারণঃ রব্বি যিদনী িইলমা-

অর্থঃ হে আমার রব !  আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করে দাও। (সূরা ত্বাহা: ১১৪)

অথবা

উচ্চারনঃ রব্বিশরাহ লী সাদরী ওয়া ইয়াসসির লী আমারী ওয়অহলুল উকদাতাম মিললিসানী ইয়াফকাহূ কাউলী।

অর্থঃ হে আমার রব! আমার বক্ষ প্রশস্ত করে দাও, আমার কাজ আমার জন্য সহজ করে দাও এবং আমার জিহ্বার জড়তা দূর করে দাও, যাতে লোকেরা আমার কথা বঝতে পারে। (সূরা ত্বাহা: ২৫-২৮)

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url