মিথ্যা অপবাদে অপরাধী । পর্ব -১০



পরেরদিন সকালে উঠে আমি সারপ্রাইজ। কারন আংকেল বলল উনার সাথে আজকে অফিসে যেতে হবে যে কারণে আমি রেডি হয়ে নিলাম।আজকে আর কলেজে যাওয়া হবে না তাই অনন্যা একাই চলল কলেজে।

-- চল এখন(আংকেল)
-- আচ্ছা চলুন(আমি)
আমি আর আংকেল উনার গাড়ি নিয়ে রওনা হলাম অফিসের দিকে। জ্যামের কারণে অফিসে পৌছাতে একটু লেট হয়ে যায়। আংকেল ম্যানেজার সাহেবকে বললেন আমাকে অফিসটা ঘুরিয়ে দেখাতে। তাই আমি আংকেলের সাথে। দেখলাম অনেকের কাজের গতি স্লো। ঠিক মতো কাজ করছেন না। কিন্তু আমি কাওকে কিছু বললাম না শুধু দেখে গেলাম। আর সম্পুর্ন অফিস ঘুরে আংকেলের রুমে পৌছে দেখলাম আংকেল এখাই আছেন। তাই

-- আংকেল, অফিসে লোকদের কাজের গতি অনেক কম (আমি)
-- ওদের তো কাজ সঠিক ভাবে করা উচিৎ বেতন ও অনেক বেশি দেওয়া হয়।(আংকেল)
এদিকে অনন্যা কলেজে চলে গেলো আর আড্ডার স্থানে চলে গেলো। তখন
-- কিরে আবির আসলো না কেন আজকে?( রিতা)
-- ওই বাবার সাথে অফিসে গিয়েছে।(অনন্যা)
-- আচ্ছা।(রিতা)
।অপরদিকে আমান সাহেব আবিরকে সব বুঝিয়ে দিচ্ছে। আর তিনি বলছেন এখন থেকে প্রায় সময় তুমি অফিসে আসবে তাহলে আমিও একটু মুক্তি পাবো😁
কাজ বুঝিয়ে দেওয়ার পর আবির তার রুমে এসে ভাবতে লাগলো কর্মীরা তো তাদের কাজ ঠিক মতো করছে না এর কারণ কি? না আমাকে এই খুজ নিতে হবে আর কাজ ঠিক মতো করলে আরো অনেল বেশি লাভবান হওয়া যাবে। যেই ভাবা সেই কাজ।

-তখন বেশ কয়েকজনকে ডেকে নিল আবির
-- আচ্ছা আপনারা আপনাদের কাজ ঠিক মতো করছেন না কেন? (আবির)
-- আমাদের পরিশ্রম হয় অনেক আর সেই তুলনায় টাকা অনেক কম পায়। আর অন্য ফ্যাক্টরিতে আরো ভালো টাকা পেতাম।( কর্মী)
-- আপনারক কতো বেতন পান?(আবির)
-- ১০,০০০ টাকা (কর্মী)
শিট। এই কথা বলে টেবিলে একটা বারি দিল। আর
-- আপনাদের সাধারন স্টাপদের বেতন তো ১৫০০০ টাকা। আর আপনাদের উপরে যারা তাদের বেতন ২০০০০(কিন্তু আপনারা পান ১৪০০০)😤
আপনারা যান। ন্যাযা মূল্য আপনারা পাবেন। আপনারা কাজে মন দেন।
-- ইয়ে (সকল কর্মী)

তাদের এখন খুশি খুশি লাগছে। তারা কাজে গেলো। তবে এখন আমার কাজ করতে হবে কে এইসকল কাজ করছে।আমি আংকেলের রূমে গেলাম।
-- আর সব কিছু খুলে বললাম। তখন আংকেল আংকেল ম্যানেজার সাহেবকে ডাকলেন।
-- সকল কর্মীদের বেতবের খাতাটা আমার কাছে নিয়ে আসুন।(আংকেল)।
-- ইয়ে মানে...... আপনার দেখার প্রয়োজন নেই ওইগুলো তো আমার কাজ আমাকে করতে দেন। শুধু আপনার কষ্ট হবে।(ম্যানেজার)
-- আপনাকে আনতে বলেছি 😤(আংকেল)
-- আআ আ আচ্ছা। আনছি 😣(ম্যানেজার)
এই বলে ম্যানেজা চলে গেলো আর কিছুক্ষন পড়ে আসলো খাতা নিয়ে। আংকেল আমাকে বললেন দেখতে আমি মিলিয়ে দেখলাম প্রায় ১০ কোটি তাকার মতো হাতিয়ে নিজের নামে করেছে।এটা আংকেলকে বলার পড়ে

-- আপনাকে চাকুরি থেকে বাদ দেওয়া হলো। আর যেই সকল টাকা নিয়েছেন তা কম্পানির একাউন্টে দিয়ে যাবেন। নাহলে আপনাকে পুলিশে দিতে বাদ্য হব।(আংকেল)
-এটা বলার পর দেখলাম ম্যানেজার পকেট থেকে কি যেন বের করছে। পরক্ষনেই খেয়াল করলাম তার হাতে রিভলবার আর আংকেলের দিকে যখনি মারতে যাবে তঝন আমি আংকেলের টেবিলে বা আম্র হাতের কাছে থাকা কাচের গ্লাস নিতে ম্যানেজারের দিকে ছুড়ে মারলাম। তখনই তার হাত থেকে রিভলবার টা পড়ে গেলো আর আমি তা নিয়ে তার দিকে তাক করলাম।

এদিকে আংকেলের ডাকে সিকিউরিটি এসে পড়েছে। আংকেল পুলিশ কে খবর দিলেন।
কিছুক্ষন পরে পুলিশ আসে।এবং তাকে গ্রেফতার করে। যাওয়ার আগে আংকেল তার একাউন্ট থেকে কম্পানির একাউন্টে সকল টাকা নিয়ে নিলেন। তারপরি পুলিশ ম্যানেজারকে বিয়ে চলে গেল।
সকল কর্মীরা অবাক কেন পুলিশ এসেছে বা কি কারনেই বা ম্যানেজার কে ধরে নিয়ে গেলো আমি গিয়ে
-- আপনাদের যেই ম্যানেজার ছিলো সে আপনাদের টাকা থেকে কেটে তার একাউন্টে জমা করতো।তাই তাকে ধরে নিয়ে গেছে। শুনেন সকল স্টাপদের বেতন ১৫ হাজার টাকা আর তাদের উপরে যারা আছেন তাদের বেতন ২০ হাজার টাকা। এই কথা শুনে সকল স্টাপ আনন্দে মেতে উঠলো।
আমি আরো বললআম এখন থেকে যদি ভালো মতো কাজ করেন তাহলে আপনাদের বেতন আরও বাড়ানো হবে।

-- এখন থেকে আমরা আমাদের সর্বত্র দিয়ে কাজ করব 😍(সকল কর্মী)
তাহলে যে যার মতো কাজে চলে যান। তখন সবাই যে জার কাজ করতে লাগলো। সেদিনের মতো আমি আর আংকেল বাসাই চলে আসলাম। আসতে রাত হলো তাই আমি এবং আংকেল ফ্রেস হয়ে রাতে খাবারের জন্য খাবার টেবিলে গেলাম।
-- এখনতো নতুন ম্যানেজার লাগবে (আংকেল)
-- হুম(আমি)
-- নতুন ম্যানেজার লাগবে মানে আগেরজন কই গেলো? (আন্টি+অনন্যা)
তখন আংকেল সব খুলে বললেন।
-- পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে দেই তাহলে ম্যানেজার পাওয়ে যাবে।(আমি)
-- আচ্ছা ঠিক আছে।

পরেরদিন আংকেল একাই অফিসে গেলেন কারণ আমি আজকে কল্রজে যাবো। তাই আমরা দুজন মাবে আমি আর অনন্যা কলে গেলাম আর কি- প্রতিদিনের ন্যায় আড্ডা দেওয়া 😁
-- আচ্ছা তোদের ইচ্ছা কি। বরো হয়ে কি করবি ছেলে ফ্রেন্ড 3 জন বলল আব্দুল্লাহ গ্রুপ অফ ইন্ড্রাস্ট্রি তে চাকুরি করবে। আরকজন বলল আমার বাবার ব্যাবসা করব। আর মেয়েগুলার কথা কি বলব ওরা স্বমিরটা বসে বসে খাবে, মজা করে, 😁
আপনাদের তো বলাই হইনি -- রাহাত আর মেহেদী দুজনে সায়মা আর আমার স্কুল জিবনের বেষ্টফ্রেন্ডের (নামটা মিনে আস্তেছে না 😴) সাথে প্রেম করছে 😈
সেইদিনের মতো ক্লাস করে বাসায় চলে আসলাম।

রাতে খাওয়ার পরে
--- ভাইয়া আমার সাথে কেনো এমন করলো। আমি তো তার কিছু করি নি। যে কারণে আমাকে বাসা থেকে বের করে দিল তাও আবার কোনো এক মিথ্যা অপবাদে।আমি কি আর কখনোই আবার আগের জাইগায় যেতে পারবো না, 😥
সারাজীবন কি এভাবেই থাকতে হবে কোনো এক মিথ্যা অপবাদ নিয়ে। এটা চিন্তা করে চোখে জল এসে গেছে। চোখ এটাও বিশ্বাস ঘাতকতা করে না চাইলেও কেন যে চোখের জল আসে কে জানে 😥
-- অনেকদিন তো হলো মায়ের সম্পর্কে জানি না তাই আমি আমার ফুফাতো ভাইকে ( যার সাথে কথা বলতে গিয়ে প্রথমে অনন্যা শুনে ফেলেছিল) ফোন দিলাম। আর পরক্ষনেই সে রিসিব করলো।
-- কেমন আছস(আমি)

-- ভালো আছি।কিন্তু আপনাকে তো চিন্তে পারলাম না।(হাসান)( আগের নামটা মনে নাই তাই নতু নাম দিলাম)
-- আমি আবির। শুন মা কেমন আছে?[আমি)
-- তেমন ভালো না।তোর কথা অনেক বলে। তবে শুন তোর এই ব্যাপারে বাহিরের কেও জানে না। যদি কেউ তোর কথা জিজ্ঞাসা করে তাহলে কিছু একটা বলে দেয়।(হাসান)
এইতো সেদিন আমি তোদের বাসায় যায় আর দেখি রায়পুরে তোর যেই খালামণি থাকতেন তারা এসেসেন।তখন তিনি তোর কথা বলেছিলো
-- আপু তোমার ছোট ছেলে মানে আবিরকে তো দেখছিনা (খালামণি)
-- ওহ অইতো ওর ভাইয়ের সাথে রাগ করে বাসা থেকে চলে গেছে। একদিন মারামারি করেছিলো আবির তাই তাকে অর ভাই মারে+অনেক কিথা বলে যে কারণে বাসা থেকে চলে যায়।আর কেমন যেন বাসার আলোটা নিভে যায় (আম্মু)

এই বলে আম্মু কান্না করে দিল আর বলল আবার যে কবে ফিরে আসবে আল্লাহ জানে 😥
-- সেখানে থাকার কিছুক্ষন পরে আমি চলে আসি।আর বল তুই কেমন আছস কোনো টাকা লাগলে বলিস☺(হাসান)
--এই হলো বন্ধুত্ব যেখানে সব কিছু ক্ষুদ্র (মনে মনে)
-- আমি ভালো আছি।আর আমার টাকার কোনো প্রয়োজন নেই। (আমি)
-- আচ্ছা লাগলে বলবি(হাসান)
-- ঠিক আছে {আমি)☺
আরো কিছুক্ষন কথা বলে ফোনটা কেটে দিলাম। আর মায়ের কথা শুনতে ইচ্ছে করছিল তাই মার ফোনেই ফোন দিলাম কিন্তু ফোনটা তো বন্ধ।এখন কি করি ওহ ভাবির ফোনে ফোন দিয়ে দেখি কি করা যায়।যেই ভাবা সেই কাজ তাই ভাবির ফোনে ফোন দিলাম। ফোন রিসিভ হলো---

(আপনারা হইতো ভাবছেন কেন হাসানকে বল্লাম না মাকে ফোন দিতে, কারণ হাসান বাড়িতে নেই তাই তার ফোন দিয়ে কথা বলতে পারি নি)
গল্পে ফিরা যাক,.......
-- হ্যালো। কেমন আছেন ভাবি।(আমি)
-- কে আবির।আমি ভালোই আছি।তুমি কেমন আছো(ভাবি)
-- হুম। ভালোই আছি। মা কই মার কাছে একটু দেওয়া যাবে।মার কথা শুন্তে অনেক ইচ্ছা করতেছে.।আর ভাই কই?(আমি)
-- তোমার ভাই বাড়িতে নেই বন্ধুদের সাথে ঘুরতে গেছে। আর হ্যা মা এখানে আছে কথা বল(ভাবি)
-- কে ফোন করেছে (আম্মু)
-- দেখো কে ফোন করেছে (ভাবি)

তখনি
-- কেমন আছ মা(আমি)
-- কে আবির(আম্মু)(এই বলে আম্মু কেদে দিল)
-- হুম(আমি)(আমারো চোখে পানি এসে গেলো)
-- বাবা তোকে ছাড়া আমি ভালো নেই তুই চলে আই না হলে তুই কই আছস বল আমি এসে তোকে নিয়ে আসব(আম্মু)
-- না আম্মু যে অপবাদ নিয়ে আমি এসেছি তা মিথ্যা প্রমাণ না করা পর্যন্ত আমি আসবো না। তবে চিন্তা করো না আমি ভালো আছি অনেক 😥(আমি)

আর বেশিক্ষন কথা বলতে পারলাম না কারণ আর কিছুসময় কথা বললে আমি নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারতাম না। সেইদিনের মতো ঘুমিয়ে গেলাম। পরেন্দিন কলেজে না গিয়ে আংকেলের সাথে অফিসে গেলাম।
অগিসে গিয়ে আমি অভাক কারণ আজকে সকল কর্মীরা তাদের কাজে মনোযোগি তা দেখে আমি আর আংকেল অনেক খুশি। কিন্তু এভাবে তো চলে না একজন ম্যানেজার লাগবে তাই পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া হলো A.A group of industry (অনন্যা দের কম্পানির নাম) এর জন্য ম্যানেজার নিয়োগ দেওয়া হবে।আর 2 দিন পরে ইন্টারভিউ। আপনাদের কাছ থেকে 2 দিন ক্রপ করি। 2 দিন পর--
আংকেল আমাকে ইন্টারভিউ নিতে বলে যে কারণে আমি ইন্টারভিউ নিতে যায়। বেলে রাখা ভালো আমি এক জাইগাই গিয়েছিলাম যে কারণে আসতে একটু লেট হয়ে যায়।
আমি গিয়ে 4র্থ ব্যাক্তিকে ম্যানেজারের পদ দিলাম।ওহ আপনারা তো বুঝতে পারছেন না। চলেন ফ্লাসব্যাকে যায়......

-- এদিকে ৮-১০ জন লোক বসে আছে কখন ইন্টারভিউ শুরু হবে। তো তারা একে অপরের সাথে কথা বলছে।
১ম জন-- আজকাল চাকুরির যেই অবস্থা ঘুস ছাড়া চাকুরি খুব কষ্টকর।
২য় জন-- হুম আমি ১০ লক্ষ জমিয়ে রেখেছি ভালো কোনো চাকুরির জন্য।
৩য় জন -- হুম এখন টাকায় সব টাকা দিলে চাকুরি হবে না হলে নাই। আপনি চাকুরি পেলে কি করবেন।
৪র্থ জন-- সব যায়গায় টাকা দেখে না অনেক জাইগায়। আর আমি নিজের জন্য না এই কম্পানির জন্য যা করার করব। কেননা এর দ্বারায় আমার জীবন চলবে যে কারনে এখানে চাকুরি হলে আমি আমার সর্বোচ্চ দিয়ে কাজ করব এমনকি জীবনও দিয়ে দিবো।

৫ম জন-- আমি এখানে কাজ করে নিজের জীবন গড়বো।
আরো কয়েকজন আরো অনেক কথা বলল। আর আমি ওদের সাথে বসে ওদের কথা শুনছিলাম। তবে মাক্স পড়ে থাকায় অফিসের কেও চিনতে পারে নি। আরো একটা কারণ আছে কেননা আমি অফিসে এর আগে মাত্র ওকদিন এসেছিলাম এজন্য। তো উপরের বর্ণনা অনুযায়ী যখন আমি যখন ৪র্থ ব্যাক্তিকে সিলেক্ট করলাম তখন কয়েকজন বলল আপনি না আমাদের সাথে ইন্টারভিউ দিতে এসেছেন। তখন আমি বললাম
--- আমি আপনাদের ইন্টারভিউ নিতে এস্বছিলাম আর ওর কথা ঠিক আছে যে কারণে তাকে সিলেকশন করেছি।☺

আমি তাকে নিয়ে গেলাম আংকেলের রুমে আর সব কথা বলে তাকে এপয়েনমেন্ট লেটার দিলাম আর বললাম কালকে থেকে ডিউটিতে আসতে।
পরের দিন আমি আংকেল আর অফিসে গেলো না তাই আমি একাই গেলাম অফিসে। ধরতে গেলে আমিই বস😬
সেদিন গিয়ে --
-- স্যার আসতে পারি (অয়ন)
-- হুম আসো আর বস(আমি)
-- ধন্যবাদ স্যার। স্যার আমার কি কাজ করতে হবে বলেন।(অয়ন)
আমি তাকে তার সকল কাজ বুঝিয়ে দিলাম।
(এখনতো বলবেন অয়ন কে?
অয়ন হলো এখন নতুন ম্যানেজার যাকে কালকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে)

আজ কয়েকমাস পর বা আমার ১ম বর্ষের ফাইনাল এক্সামের রেজাল্টের পরের দিন অনন্যাদের বাড়ি থেকে বের হয়ে অজানা গন্তব্য পা বাড়িয়েছি। আপনারা তো বুঝলেন না কেন বের হলাম তা না হয় পরেই জানবেন।
ভাবছিলাম-- জেন আমার সাথেই এমন হয় আমি কি এমন করেছি মিথ্যা অপবাদে বাসা থেকে বের হওয়া।😥

এদিকে আমার ভাইয়ে মানে রাজ মনে মনে--- আমি অনেক বড় ভুল করেছি কিন্তু তুই তো আমার আপন কেউ না যে কারনে তোর সাথে এমন করেছি। আমি চাইনি এই বিশাল সম্পত্তির অধিকারী অন্য কেও একজন হোক।😥আমার এই পাপ জীবনে ক্ষমার অযোগ্য😥

জান্নাত মনে মনে-- আবির আমি তোমাকে এখনো অনেক ভালোবাসি। কিন্তু আমি কি করব তখন তো আমার করার কিছু ছিলো না। আমার কোনো দুষ ছিলো না😥
আবার আপনাদের গত পর্বে বলা হয়েছিল আমাকে অনেক বড় হতে হবে। অনেক টাকা হতে হবে। কিন্তু এখন সব ধোঁয়াশা😈
আপনাদের সবতো মাথার উপর দিয়ে গেলো সমস্যা নেই জানতে হলে পরবর্তীতে চোখ রাখুন☺

চলবে.....
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url