পিচ্চি প্রেমিকার প্রেম

আমি আকাশ, আমি নাকি দেখতে অনেক সুন্দর, অনেকে এটাই বলা বলি করে কিন্তু আমাকে আমার কাছে মোটেই সুন্দর লাগতোনা আমার কাছে মনে হত আমি আর দশজন মানুষের মতই। কিন্তু বন্ধু মহলে বা আত্তীয় স্বজনদের বাসায় বেড়াতে গেলে অনেকেই এমন মন্তব্য করে। বিশেষ করে যদি সেখানে কোন মেয়ে থাকে তাহলে তো কোন কথাই নেই। আমার কারও সাছে প্রেম ছিল না আমাদের এক আত্তিয়র বাসায় বেড়াতে যাই তাদের বাসা ঢাকা উত্তরায়। আমার সেই আত্তিয়র বাসাটা উত্তরায় আমি ২য় বার ঢাকায় যাই তখুন। আমাদের আত্তিয় যার বাসায় যাই সে সম্পর্কে আমার চাচা যদিও আপন না চাচাত চাচা সম্পর্কে হয় সেই চাচার ২টা মেয়ে ছিল ১ম টার নাম পিংকি আর ২য় টার নাম শিলা ১ম মেয়েটা অনেক সুন্দরী বলতে গেলে প্রিটি সুন্দরী। আর ২য় টা সুন্দরী আর গুনবতী মায়াবতী , কলাবতী যা যা বলা যায় সব কিছু । এত কিছু ক্যান বলছি? আপনি মনে মনে ভাবছেন আমার সাথে প্রেম হয়েছিল তাই? এত প্রসংসা করছি ঠিক তা না। সে এতটাই ঢংগী মেয়ে বাকি টা পড়ে বলছি সম্পূর্ন গল্পটা পড়তে থাকুন।

একটু পিছন দিকে ফিরে যাই, ২য় টার নাম শিলা সে তখুন ক্লাস সেভেন (০৭) ক্লাসে পড়ে আর আমি তখুন ইন্টার (এইচ এস সি) পাস করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ঢাকায় এসেছি, আমি এই বিশ্ববিদ্যালয় ঔ বিশ্ববিদ্যালয় দৌরা-দৌরি করতে করতে প্রায় ক্লান্ত ঠিক দুই দিন পর আমি কোথাও যাইনি বাসায় আছি আর শিলা স্কুল থেকে এসে বিকেলে আমাকে বলছে ভাইয়া চলুন আমরা ঘুরতে যাই আমি বলছি আপুনি আমি তো ঢাকার শহরে নতুন আমি তো ঢাকার রাস্তা ঘাট চিনি না কি করে তোমাকে ঘুরতে নিয়ে যাব। তার চেয়ে তোমাকে আইস ক্রিমি কিনে দেই। উত্তরে আমাকে বললো , আমি কি দেখতে খারাপ? আপনার এতো অহংকার ক্যান (আমি একটু কম কথা বলতোম) আমি বলি উঠলাম ছি ছি তুমি কি বলছো এসব? সংঙ্গে সংঙ্গে চাচীর কাছে গিয়ে বলছে দ্যাখনা আম্মু আমি ভাইয়ার সাথে ঘুরতে যাইতে চাইছি আর ভাইয়া আমাকে নিয়ে যেতে চাইছে না? চাচী বলে উঠলো আকাশ যাও আজ তো তুমি ফ্রি আছো ছোট বোনটাকে নিয়ে একটু বাইরে থেকে ঘুরে আস। আমি আর কি বলবো আছ্ছা চাচীআম্মা যাচ্ছি। বলতে বলতে রেডি হয়ে আমার রুমে আসে বলে ভাইয়া আপনি আমার ড্রেসের সাথে ম্যাচিং করে শার্ট পরে দেখতে অনেক সুন্দর লাগবে। আম বললাম যে আমার তো লাল কোন শার্ট নেই রে শিলা আমার যেটা আছে সেটা পেরেই যাই। দীর্ঘ স্বাস ফেলে বলে উঠলো আচ্ছা ঠিক আছে তবে সময় মাত্র ২ মিনিট। বলে ঠিক ‍দুই মিনিট পরে আমার রুমে ঠক ঠক করতে লাগলো আমি আর শিলা বাসা থেকে বের হতেই রিক্সা নিলাম

রিক্সাওয়ালা বললো মামা কোথায় যাবেন আমি বলেউঠলাম যে নর্থটাওয়ার চলেন? শিলা বলে উঠলো না দিয়া বাড়ি যাবেন? রিক্সা চালক বলে উঠলেন ওঠেন মামা দিয়া বড়িই যাব। দিয়া বড়ি অনেক সুন্দর জায়গা প্রতি দিন অনেক প্রেমিক-প্রেমিকারা সেখানে প্রেম করতে আসে আমি বলে উঠলাম মামা আপনি ভুল করছেন ও তো আমার কাজিন , মানে আমার চাচাত বোন, সঙ্গে সঙ্গে শিলার মন খারাপ আমি অনুভব করলাম কিছু দুরে যাবার পর আমি রিক্স থামাতে বললাম আর রিক্সা চালক কে টাকা দিয়ে ২টা আইসক্রিম কিনতে বললাম। আইসক্রিম দুইটা হাতে নিয়ে শিলার হাতে দিতেই বলছে আমি আপনার আইক্রিম খাবোনা, আমি বলেউঠলাম ক্যান আইসক্রিম আবার কি দোষ করলো? বলো? খাইতে পারি কিন্তু একটা শর্ত আছে? কি শর্ত আগামি শুক্রবারও আমাকে নিয়ে ঘুরতে হবে। আমি বললাম ওকে ঠিক আছে এবার আইসক্রিম নাও। কিছু দুর যেতে যেতে আর আইসক্রিম খাইতে খাইতে স্পিড ব্রেকার রিক্সা ধাক্কা খেয়ে শিলা প্রায় পড়েই যাইতে বসে ছিল আমি না ধরলে হয়তো পরেই যেত, আমি যখুনই শিলাকে ধরে বুকের কাছে নিয়ে নিলাম শিলা আমার হাত দুটি শক্ত করে ধরে বসলো যেভাবে প্রেমিক-প্রেমিকারা বসে……

আবার আট লাইনের শেষের দিকে ফিরে যাই, ২য় টার নাম শিলা সে তখুন ক্লাস সেভেন (০৭) ক্লাসে পড়ে আর আমি তখুন ইন্টার (এইচ এস সি) পাস করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ঢাকায় এসেছি, আমি এই বিশ্ববিদ্যালয় ঔ বিশ্ববিদ্যালয় দৌরা-দৌরি করতে করতে প্রায় ক্লান্ত ঠিক দুই দিন পর আমি কোথাও যাইনি বাসায় আছি আর শিলা স্কুল থেকে এসে বিকেলে আমাকে বলছে ভাইয়া চলুন আমরা ঘুরতে যাই আমি বলছি আপুনি আমি তো ঢাকার শহরে নতুন আমি তো ঢাকার রাস্তা ঘাট চিনি না কি করে তোমাকে ঘুরতে নিয়ে যাব। তার চেয়ে তোমাকে আইস ক্রিমি কিনে দেই। উত্তরে আমাকে বললো , আমি কি দেখতে খারাপ? আপনার এতো অহংকার ক্যান (আমি একটু কম কথা বলতোম) আমি বলি উঠলাম ছি ছি তুমি কি বলছো এসব? সংঙ্গে সংঙ্গে চাচীর কাছে গিয়ে বলছে দ্যাখনা আম্মু আমি ভাইয়ার সাথে ঘুরতে যাইতে চাইছি আর ভাইয়া আমাকে নিয়ে যেতে চাইছে না? চাচী বলে উঠলো আকাশ যাও আজ তো তুমি ফ্রি আছো ছোট বোনটাকে নিয়ে একটু বাইরে থেকে ঘুরে আস। আমি আর কি বলবো আছ্ছা চাচীআম্মা যাচ্ছি। বলতে বলতে রেডি হয়ে আমার রুমে আসে বলে ভাইয়া আপনি আমার ড্রেসের সাথে ম্যাচিং করে শার্ট পরে দেখতে অনেক সুন্দর লাগবে। আম বললাম যে আমার তো লাল কোন শার্ট নেই রে শিলা আমার যেটা আছে সেটা পেরেই যাই। দীর্ঘ স্বাস ফেলে বলে উঠলো আচ্ছা ঠিক আছে তবে সময় মাত্র ২ মিনিট। বলে ঠিক ‍দুই মিনিট পরে আমার রুমে ঠক ঠক করতে লাগলো আমি আর শিলা বাসা থেকে বের হতেই রিক্সা নিলাম রিক্সাওয়ালা বললো মামা কোথায় যাবেন আমি বলেউঠলাম যে নর্থটাওয়ার চলেন? শিলা বলে উঠলো না দিয়া বাড়ি যাবেন? রিক্সা চালক বলে উঠলেন ওঠেন মামা দিয়া বড়িই যাব। দিয়া বড়ি অনেক সুন্দর জায়গা প্রতি দিন অনেক প্রেমিক-প্রেমিকারা সেখানে প্রেম করতে আসে আমি বলে উঠলাম মামা আপনি ভুল করছেন ও তো আমার কাজিন , মানে আমার চাচাত বোন, সঙ্গে সঙ্গে শিলার মন খারাপ আমি অনুভব করলাম কিছু দুরে যাবার পর আমি রিক্স থামাতে বললাম আর রিক্সা চালক কে টাকা দিয়ে ২টা আইসক্রিম কিনতে বললাম। আইসক্রিম দুইটা হাতে নিয়ে শিলার হাতে দিতেই বলছে আমি আপনার আইক্রিম খাবোনা, আমি বলেউঠলাম ক্যান আইসক্রিম আবার কি দোষ করলো? বলো? খাইতে পারি কিন্তু একটা শর্ত আছে? কি শর্ত আগামি শুক্রবারও আমাকে নিয়ে ঘুরতে হবে। আমি বললাম ওকে ঠিক আছে এবার আইসক্রিম নাও। কিছু দুর যেতে যেতে আর আইসক্রিম খাইতে খাইতে স্পিড ব্রেকার রিক্সা ধাক্কা খেয়ে শিলা প্রায় পড়েই যাইতে বসে ছিল আমি না ধরলে হয়তো পরেই যেত, আমি যখুনই শিলাকে ধরে বুকের কাছে নিয়ে নিলাম শিলা আমার হাত দুটি শক্ত করে ধরে বসলো যেভাবে প্রেমিক-প্রেমিকারা বসে……

চলবে…………………………

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url