Breaking News

বাবার বন্ধুর মেয়ে যখন বউ । পর্ব -০১

এই যে রিকশা ওলা মামা গাড়ি একটু তাড়াতাড়ি চালান না।
এমনিতেই আজ অনেক লেট হয়ে গিয়েছে যানি না আসকে আবার ও কী না কী বলে।
ওকে পটাতে গিয়ে মনে হয় আমিই শেষ হয়ে যাবো।কিছুখন পরে অফিসের সামনে চলে
আসি রিকশা ওলা মামাকে টাকা দিয়ে অফিসের ভিতরে ডুকে পড়ি এসে দেখি।
আবির সবাইকে বকা দিতে আছে হয়তো আমার মতোই তারাও আসকে লেট করে এসেছে।
আমি গিয়ে সামনে দাড়িয়ে পরলাম আমাকে দেখে আবির একটা হাত তালি দিলো।
আবির ঃ বা বা আপনাকে আসকে অফিসে আসতে বলেছে কে না আসলেইতো পারতেন।
মেয়ে ঃ সরি আসকে একটু লেট হয়ে গিয়েছে কারন হলো আমি কালকে মামা বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলাম।
আবির ঃ ওখানেই থেকে যেতেন আপনাকে এখানে আসতে বলেছে কে।
মেয়ে ঃ কথাটা শুনে আমার অনেক খারাপ লাগলো তাই আমি কান্না শুরু করে দিলাম অয়্যা অয়্যা।
আবির ঃ এই ন্যাকা কান্না থামান আর কালকে থেকে আপনার আর অফিসে আসা লাগবে না।
মেয়ে ঃ আমি আসবো তাতে আপনার কী
আবির ঃআসলে আর দেরি করে আসতে পারবে না ওকে।
মেয়ে ঃ আমি ওকে টান দিয়ে ওর রুমে নিয়ে আসি। সেটা দেখে হা করে সবাই তাকিয়ে রয়েছে।
আবির ঃএই যে আমি কিন্তু আপনার বস বসের সাথে এটা কী দড়নের আচারন করতেছেন।
মেয়ে ঃ আপনি আমাকে বকা দিছেন কেনো আপনার বকা দেবার কারনে কেনো আমার চোখ থেকে পানি বেড় হলো কোনো এটা আগে বলবেন তার পরে আমি আপনাকে ছাড়বো না।
আবির ঃআব্বুর ভয়ে আমি আপনাকে কিছু বলতেও পারতেছি না।
না হলে এত খনে আপনার গাল লাল করে ফেলতাম।
মেয়ে ঃ আমি আমার গাল টা তার কাছে বাড়িয়ে দিলাম।গাল লাল করে দিবেন না দেনতো।
আবির ঃসেটা যদি পারতাম অনেক আগেই করতাম।
মেয়ে ঃকেনো পারবেন না শুনি।
আবির ঃ আব্বুর ভয়ে।আর একটা কথা বলেন তো আপনার আব্বুতো কোটিপতি তা হলে আপনি চাকরি করেন কেনো।
মেয়ে ঃ আমি নিজের পায়ে নিজে দাঁড়াতে চাই তার জন্য চাকরি করি। আর এই অফিস একজন কে আমার অনেক ভালো গেলেছে তার জন্য এখানে চাকরি করতে এসেছি।
আবির ঃ ও ভালো।
মেয়ে ঃ ভালো না ভালো না খারাপ সে তো আমাকে একটু ভলোবাসে না শুদু তার কাজ নিয়ে থাকে আর মানুষ দের বকা দেয়।
আবির ঃ কে সে একবার নাম বলুন আমি তাকে বলে দিবো।
মেয়ে ঃ বলা লাগবে না আমি কেনো আপনার সাহায্যে নিবো।
আবির ঃঅনেক নাটক দেখাইছেন এখন কাজ করা শুদু করে দিন।
মেয়ে ঃআমি এখানে কাজ করতে আসি নী বুজেছেন।আমি আপনার সাথে সাথে থাক চাই।
আবির ঃ আমার কী চেহারা বেড় হয়েছে না কী যে আমার সাথে থাকতে চান।
মেয়ে ঃবেড় ও হতেও পারে।
আবির ঃ গুড এখন আপনি আপনার রুমে চান। আর শুনুন next টাইম আর দেড়ি করে আসবে না তা হলে অফিস থেকে বেড় করে দিবো।
মেয়ে ঃদাড়ান আমি এখনি আপনার আব্বুকে ফোন দিতে আছি আমি আবির এর আব্বুকে ফোন দিতে লাগলাম। অয়্যা অয়্যা
বাবা ঃ কী হয়েছে আম্মু এভাবে কাঁদতে আছো কেনো।
মেয়ে ঃ আংকেল তোমার ছেলে আসকে আমাকে অনেক বকা দিয়েছে আর আমার গাল বলে লাল করে দিবে।সবার সামনে সে কী অপমান করেছে তা আমি আপনাকে বলে বুঝাতে পারবো না।
বাবা ঃ তুমি ওর কাছে ফোনটা দাওতো।
মেয়ে ঃ আমি তার কাছে ফোনটা দিয়ে দিলাম।
বাবা ঃ আবির তোর অবস্তা টা কী বলতো।
কতো সুন্দার একটা মেয়ে ওকে কী কেউ বকা দেয়।তোকে একদিন বলেছি না ফারজানা কে কিছু বলবি না। আর ও কী কাজ করবে ওকে কোনো কাজ করতে বাড়ন করে দিয়েছি না
আবির ঃ প্রতিদিন অফিসে দেড়ি করে আসবে সেটা আমি মানতে পারবো না।আসকে পুরো ১ ঘন্টা দেড়ি করে এসেছে।
বাবা ঃ আসলে আসবে তাতে তোর কী।
আবির ঃদূর ও আর ভালো লাগে না আমি ফোনটা কেটে দিয়ে ওর দিকে রাগি ভাবে তাকিয়ে আছি আর রাগের মাথায় ওর ফোনটা দড়ে আচার মারলাম।
মেয়ে ঃ আপনি আমার ফোন ভাংলেন কেনো।
আবির ঃ একদম ঠিকে করেছি আমাকে বকা শুনাইছেন কেনো।
মেয়ে ঃআমি কম যাই কিসে আমি ওকে টেনে আমার কাছে নিয়ে আসলাম। তার পরে ওর ঠোঁট এর সাথে আমার ঠোঁট এক করে দিলাম।আবির ছোটানোর জন্য অনেক চেষ্টা করতে আছে কিন্তু পারে নী।আমার মোবাইল ফোন ভাংছিস তোর আসকে কামরিয়ে ছিড়ে নিবো।আমি ওর ঠোঁট আমার গায়ে যত শক্তি ছিলো সেটা দিয়ে কামর দিলাম।তার পরে ছেড়ে দিলাম আবির যন্রনায় চিএকার করতেছে।
আবির ঃ এটা কেমন দড়েন কাজ হ্যায়।
মেয়ে ঃ আপনি আমার মোবাইল ফোন এবাবে আচার মারছেন কেনো তাই এটা করেছি।
আবির ঃ তুই আমার অফিস থেকে বেড় হয়।
মেয়ে ঃ আমি কোথাও যাবো না দেখি কার কতো সাহস যে আমাকে অফিস থেকে বেড় করবে।
আবির ঃআমি ভালো ভাবে কথা বলতে পারছি না ঠোঁট অনেক ব্যাথা করতে আছে।
মেয়ে ঃ এই টিসু পেপার নিন এটা দিয়ে রক্ত মুছে নিন।
আবির ঃ তুই এখান থেকে যা।
মেয়ে ঃআবির এর ঠোঁট টা অনেক কেটে গিয়েছে তা দেখে আমারও অনেক খারাপ লাগতেছে আমি গিয়ে ওর ঠোঁট টা টিসু পেপার দিয়ে মুছে দিলাম।
আবির ঃ আপনি আমাকে টাস করতে আসবেন না।
মেয়ে ঃ এর জন্যই বলে যে মানুষের প্রতি দয়া দেখানো উচিদ না।
আবির ঃ কে বলেছে আপমাকে দয়া দেখাতে আর শুনেন কালকে থেকে আপনি আর এই অফিসে আসবেন না।
মেয়ে ঃ এটা আমার শসুরে অফিস আমি আসবে না তো কে আসবে।
আবির ঃসশুরের মানে।
মেয়ে ঃ মানে আনডা আমি হাসি নিয়ে আমার রুমে চলে আসি এসে বসে বসে ভাবতেছে।
আজ আমি রাগের মাথায় কী করে বসলাম তা আমি নিজেও যানি না ভালোই
হয়েছে ওর ঠোঁট মিষ্টি খেয়ে টেস্ট করা গিয়েছে।বিয়ের পরে তো আমিই যা করার সেটাই করবো।
এখন আসুন পরিচয় হয়ে নী আমি ফারজানা অনার্স শেষ বর্ষে পরতেছি।আর এখন যার ঠোঁট কামর দিলাম
সে হলো আবির আব্বুর বন্দুর ছেলে।ওর আব্বু আর আমার আব্বু ভালো একজন বন্দু।
তবে আমি এখানে চাকরি করার কারন হলো আমি আবির কে ভালোবেসে ফেলেছি ও
যে দিন আমাদের বাড়িতে first টাইম গিয়েছে সেই দিন থেকে আমি ওর প্রতি দূরবল হয়ে
পড়েছি যেখানে যাই সেখানেই ও চলে আসে।তবে ও অনেক রাগি সারা দিন আমাকে বকার
উপারে রাখে।তবে ওর বকা শুনতে আমার অনেক ভালো লাগে।আমাকে আব্বু প্রথম চাকরি
করতে দিতে চাইছিলো না তবুও জোর করে চাকরি করতে এসেছি।
কেনো এসেছি সেটাতো একটু আগেই বলে দিয়েছি।যে ভাবে হক না কেনো ওকে আমার
জামাই করতেই হবে। আমি অফিসে কাজ করে বাহিরে চলে আসি কী
যে কাজ করেছি যেটা আমি নিজেও যানি না মানে শুদু শুদু চেহারে বসে বসে ঘুমাইছি।
কিছুখন পরে আবির গাড়ি নিয়ে বাড়িতে চলে যাবে তাই আমি তার গাড়ির সামনে চলে আসি।
আবির ঃ দূরে সরুন আসকে আর আপনাকে বাড়িতে নেয়া যাবে না
মেয়ে ঃ আমি আপনার সাথেই যাবো। যদি না নিন তা হলে আমি সামনে থেকে কোথাও যাবো না।
আমার উপার থেকে গাড়ি চালাতে হবে।
আবির ঃ এই মাইয়া টা কেনো যে আমার পিছন পিছন পড়ে আছে সেটা আমি কিছুই বুঝতেছি না
এই যে উঠে পড়ুন।
মেয়ে ঃ আমি গিয়ে ওর সামনে বসে পড়ি।তার পড়ে কী হয়েছিলো যানতে চান তা হলে অপেক্ষা করুন আর হ্যা পারলে বন্ধু করে নিবেন তা হলে পড়ের পর্ব ছাড়া সাথে সাথে আপনার কাছে চলে যাবে
চলবে…..

No comments

info.kroyhouse24@gmail.com