হও সোচ্চার

জাহানের নওজোয়ান,হওরে সোচ্চার,হওরে আগুয়ান।

ঈমানের শক্তিতে, সিক্ত হয়ে, হয়ে বলীয়ান।

দেখো এ ধরাতে আজ, লোণ্ঠিত মজলুমের মান।

চতুর্দিকে বহমান, বিরতিহীন শোষণের কারবার।

তা সত্ত্বেও কন্ঠে তাদের , মানবতার গীতিগান।

উপমায়, বিষের বোতলে ,মিষ্টি মধুর মনকারা সুঘ্রাণ।

পক্ষান্তরে ,যেথায় অঢেল সম্পদ গচ্ছিত, ডাঁলি ডাঁলি।

সেথায় পরে হুমরি খেয়ে ,পৃথিবীর স্বার্থন্বেষী পরাশক্তি।

অস্ত্রে গাত্রে তাদের বিন্যাস, সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে অভিযান।

সাদৃশ্য,নিরীহ পশুর পালের দায়িত্ব,হিংসারুর কাঁধে ন্যস্ত

বিনাশ শিশু,আক্রান্ত দেশ থেকে দেশ,হাহাকার নিঃশেষ সংসারের অন্তর্ভুক্ত ব্যক্তিবর্গ ,

শকার প্রহরে মরে ভস্ম। জীবিত এক শিশু ,ঈদৃশ ঘটনা ঘটেছে, দৃশ্যপটে বহু ।

থাকলে প্রাণ ,থাকে অন্নলিপ্সার টান, শূন্য ভোগবস্তু।

প্রাণহীন মায়ের, দুগ্ধ করিয়া পান ,বাঁচার চেষ্টা করেছে, কোমলমতি শিশুর,

ছোট্ট সরল প্রাণ, অবিরাম।

কন্ঠে যাদের বাঁজে, মানবতার কাষ্ঠ লৌকিকতার গান।

কোন আসনে,পর্দা টেনে, মানবতার ধ্যানে মগ্ন ছিলে?

মানবতার বসনের অন্তরালে, কলেবর ঢাঁকার ভান।

যথার্থ তোমরা, তুলসীবনের বলবান বাঘের বাঁচ্চা।

বিদ্যমান প্রেক্ষাপট, ধামাচাপা দেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ ।

দৃশ্যপটে হাজির, ধড়িবাজ নাঁচের পুতুল, মা,লা, ইউ।

যেমনি নাঁচায়, তেমনি নাঁচে , টুঁটিতে মুণ্ডুমালা দোলে।

পুষ্প বাগিচার ,সমুদয় ফুটন্ত, রঙ্গন বৃক্ষ করিয়া ছেদ।

বিষবৃক্ষের তলদেশে ,করিয়া স্তুপ ,ঢাঁক ঢোল পিটিয়ে-

বলছে,বিশ্ববাসী দেখো,মোরা মানবতার সেবা করি খুব

অনুরূপ, ভূমন্ডলের সমস্ত মিষ্টি পানি, করিয়া চৌর্যবৃত্তি।

পিপীলিকা কে,করিয়ে পান,বলছে মোরা বাঁচাছি প্রাণ।

অন্বেষণ করো ,ধরণীবাসী এটা কেমন, মানবতার ফান?

জাহানের নওজোয়ান,হাওরে সোচ্চার,হাওরে আগুয়ান‌

ঈমানের শক্তিতে, সিক্ত হয়ে, হয়ে বলীয়ান।

পৃথিবীতে করতে হবে ,প্রতিষ্ঠিত মজলুমের মান।

সত্যের পক্ষে দাঁড়ানো, মোদের খোদারই আহ্বান।







Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url