Breaking News

রিক্সাওয়ালা যখন সাকসেসফুল বিজনেসম্যান । পর্ব -০৫

হিয়া:-হা আমার মাথা ঠিকি আছে,

যারা আমার দূর সময়ে পাশে ছিলোনা, আমার সর্বনাশ করতে চেয়েছে, তাদের পাশে কেনো থাকবো,,যানো তুমি যখন অসুস্থ ছিলে টাকার অভাবে আমরা না খেয়ে দিন পার করতাম,
তখন আমি বাবা মায়ের পা ধরে কান্না করেছিলাম,
আমাকে সাহায্য না করে ধুর ধুর করে তাড়িয়ে দিয়েছিলো,
দেখো তারা ভুল করেছে বলে আমরাও যে তাদের সাথে এমন টা করবো সেটা কিন্তু না,
তারা আমাদের গুরুজন,
হিয়া:-তুমি কি বলতে চাও সেইটা বলো,
এতো ঘুরিয়ে পেছিয়ে কেনো বলতেছো,
চলো আমরা ঐ হাসপাতালে গিয়ে দেখি তাদের কি অবস্থা,এখন তাদের পাশে থাকা আমাদের কি দায়িত্ব,
হিয়া:-তোমার মনে নেই বাবা কি বলেছিলো,
আমি তাদের সামনে গেলে তাদের মরা মুখ দেখতে হবে,
হুম আমার সব কিছুই মনে আছে,
এখন পুরানো কথা মনে রেখে তাদের কি কষ্ট দিতে পারি বলো,
হিয়া:-আচ্ছা যাবো চলো কিন্তু আমরা দূর থেকে দেখেই চলে আসবো,
তাদের সামনে কিন্তু যাবোনা,

তারপর আমি আর হিয়া হাসপাতালে আসার জন্য গাড়ি চালাতে লাগলাম,
ওহহহ আপনাদের তো বলাই হয়নি,
আমরা আর আগের জায়গায় থাকিনা কারণ হিয়া চাইনা তার বাবা মার চোখের সামনে থাকতে,
এই দেখেন আপনাদের সাথে কথা বলতে বলতে আমরা হাসপাতালে চলে আসলাম,
কোন রুমে আছে সেটা তো জানিনা,
তাই রিসেপশন থেকে জেনে ঐ রুমের সামনে চলে আসি,ভিতরে যাওয়ার সাহস নেই তাই বাইরে দাঁড়িয়ে আছি,ভিতরে কথোপকথন হচ্ছে,
ডাক্তার:-দেখুন আপনেএ যদি দুই ঘন্টার মধ্যে টাকার ব্যবস্থা না করেন তাহলে রুগী কে কিন্তু বাঁচানো সম্ভব হবেনা,
হিয়ার বাবা:-দেখুন ডাক্তার সাহেব আমি অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু টাকা জোগাড় করতে পারিনি,
আপনেরা একটা কিছু করেন আমি পরে টাকা দিয়ে দিবো,
ডাক্তার:-দেখুন এখানে কোনো ডাক্তারই বাকিতে অপারেশন করাবেনা,
আর সেখানে একটা দুই টা টাকা না পুরো দশ লাক্ষ,
হিয়ার বাবা:-ডাক্তার সাহেব আমি আপনার পায়ে পরি, আপনে কিছু একটা করেন,
ডাক্তার সরি আমি কিছু করতে পারবো না,
এখন দুই ঘন্টার মধ্যে টাকা জোগাড় না করতে পারলে আমাদের কিছু করার নেই,
বলেই ডাক্তার রুম থেকে বেরিয়ে আসে,
আমি হিয়াকে বললাম,হিয়া আমরা কি এখোনো চেয়ে চেয়ে দেখবো,
তাদের উপকারেই যদি না আসতে পারি তাহলে আমাদের এতো টাকা পয়সা থেকে কি লাভ বলো,
হিয়ার চোখে পানি,
হিয়া:-তুমি একটা কিছু করো,
এইভাবে তো টাকার অভাবে আম্মুর কিছু হতে দিতে পারিনা,
আচ্ছা তুমি এখানে থাকো আমি ডাক্তারের সাথে কথা বলে দেখি কি করা যায়,
হিয়া:-আচ্ছা যাও,
আমি এখানে তোমার জন্য অপেক্ষা করতেছি,
তারপর আমি সে ডাক্তারের কাছে চলে আসলাম,
আসসালামুয়ালাইকুম ডাক্তার সাহেব ভিতরে আসতে পারি,
ডাক্তার:-ওয়ালাইকুমাসসালাম,
হুম আসেন, কি সাহায্য করতে পারি আপনার জন্য বলেন,
ডাক্তার সাহেব আপনে এখন যেই রুগীর রুম থেকে আসলেন,
তার চিকিৎসার জন্য পুরো দশ লাক্ষ টাকায় আমি দিতে চাই,
ডাক্তার:-আপনে এতো গুলো টাকা কেনো দিবেন,
আপনে তাদের কি হন আমি কি জানতে পারি,
ডাক্তার সাহেব এটা জানার সময় এখন না,
আপনে পরে জানতে পারবেন,
ডাক্তার:-আচ্ছা ঠিক আছে আপনে টাকা জমা দিন আমি অপারেশনের ব্যবস্থা করতেছি,
এমনিতেই এটা অনেক রেয়ার একটা অপারেশন,
আচ্ছা ঠিক আছে,
আমি এখনি টাকা জমা দিচ্ছি কিন্তু,আমি যে টাকা দিচ্ছি সেটা যেনো তারা জানতে না পারে,
ডাক্তার:-আচ্ছা ঠিক আছে,

কিন্তু আপনার পরিচয় টা জানতে পারলে কিন্তু অনেক খুশি হতাম,
বললাম না পরে বলবো,আগে অপারেশনের ব্যবস্থা করেন,
তারপর আমি সব টাকা জমা করে হিয়ার কাছে চলে আসলাম,
হিয়া সব ব্যবস্থা করেছি একটু পরেই অপারেশন হবে,
হিয়া:-ওহ তাহলে এখন চলো বাড়িতে চলে যায়,
এখানে থেকে শুধু শুধু কষ্টই হবে,কাছে তো আর যেতে পারবো না,
আচ্ছা চলো যায় এখানে থেকেই বা আর কি করবো, ডাক্তারের থেকে ফোন নাম্বার নিয়েছি,
এখন বাসাই থেকেই খবর নিতে পারবো,
হিয়া:তাহলে তো ভালোই হলো,
তাহলে এখন চলো যাওয়া যাক,
এইদিকে আমরা কথাবলছি রুমের সামনে অনেক টা সময় ধরে তাই হিয়ার বাবা,
হিয়ার বাবা:-এই ওখানে কে আছেন,
অনেক সময় হলো দেখছি ওখানে দাঁড়িয়ে কি করতেছেন, কিছু বলছেন না কেন কে আছেন,
আমি হিয়ার বাবার কথা শুনেই তারাতাড়ি
হিয়াকে নিয়ে সোজা বাসাই চলে আসলাম,
হিয়া বিছানায় শুয়ে পরলো,
আমি ফ্রেস হয়ে আসলাম,আচ্ছা হিয়া তুমি থাকো আমি খাবার আনতাছি,
হিয়া:-না আমার এখন খাওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই,
একটুও ভালো লাগতাছে না,তুমি বরং যাও খেয়ে নাও,
আমি আর কিছু না বলে নিচে এসে খাবার নিয়ে আবার রুমে চলে আসলাম,
হিয়া উঠে বসো হা করো আমি খাইয়ে দি,
হিয়া:-আমি খাবোনা তুমি খাও,
আমার খেতে একদমি ভালো লাগতাছে না,
তুমি না খেলে আমিও একটু ও খাবো না,
বলেই খাবারের প্লেট টা রাখতে যাবো তখনই,
হিয়া:-আচ্ছা দাও একটু খাবো, বেশি খাওয়ার জন্য কিন্তু জোর করতে পারবেনা,
আচ্ছা ঠিক আছে,
তারপর আমি হিয়া কে খাইয়ে দিলাম,
আর হিয়া আমাকে খাইয়ে দিলো, প্রতিটি লোকমার সাথেই যেনো ভালোবাসা মিশিয়ে আছে,
খাবার পর্ব শেষ করে,
হিয়া বৃষ্টি কখন আসবে তোমাকে কি কিছু বলেছে ফোন করে,
হিয়া:-না তবে কালকে মনে হয় আসবে ওর কলেজ কয়েক দিনের জন্য ছুটি আছে শুনেছিলাম,
ওহহহ আচ্ছা ঠিক আছে,
আমি দেখছি,এইভাবে দেখতে দেখতে রাত হয়ে যায়,আমি রুমে শুয়ে আছি,
হিয়া:-আসো খাবার খাবে,
এই তোমার শয়তান মতলব এখন একদম করবেনা কিন্তু,
বারে আমার বউএর সাথে আমি শয়তানি করবো তাতে তোমার কি হুম,বলছি আর ধিরে ধিরে হিয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি,

হিয়া পিছনে যেতে যেতে দেওয়ালে আটকে যায়,
হিয়া:-দেখো একদম দুষ্টুমি না বলে দিলাম,
সব সময় রোমান্স মনে হয় এসেই থাকে,
হিয়ার ঠোঁট কাপতাছে নিশ্বাস ও ভারি হচ্ছে,
আমি ধিরে ধিরে হিয়ার ঠোঁট নিজের দখলে নিয়ে নিলাম, হিয়া প্রথমে রেসপন্ছ না করলেও একটু পরে রেসপন্ছ করে,পাক্কা দশ মিনিট পরে ছেরে দিলাম,
হিয়া:-আমাকে কি মেরে ফেলার পরিকল্পনা নিছো নাকি, আর একটু হলেই তো দম বন্ধ হয়ে আসতো,
বাবারে বাবা হাপিয়ে হাপিয়ে বললাম,
হাহাহা ঐ আমার না মন ভরেনি আবার একটু দাওনা গো, লক্ষি সোনা বউ আমার,
হিয়া:-বুঝেছি তোমার জন্য ইদুরের সুপ, টিকটিকি দিয়ে সবজির সাথে ভাজি, আর তেলাপোকার জুস খাওয়াতে হবে, না হলে দুষ্টুমি যাবেনা,
ছি ছি এইসব খাবারের রেসিপি তুমি কোথায় পাও ছি শুনেই আমার ঘৃণা আসতাছে এ্যা,
হিয়া:-তারাতারি আসো খাবার ঠান্ডা হয়ে যাবে,
তারপর আমি আর হিয়া নিচে চলে আসলাম,
আমি খাবার নিয়ে নাড়াচারা করতেছি,
কিন্তু একটু খাচ্ছি না,সেটা হিয়া খেয়াল করে,
হিয়া:-ঐ তোমার কি ভুতে ধরলো নাকি,
খাবার না খেয়ে এই ভাবে বসে বসে খাবার নাড়াচাড়া কেনো করতেছো,
আমার না খেতে মন চাচ্ছে না,কেনো যানি,
আচ্ছা তুমি খাও অভিমানভরা কণ্ঠে বললাম,
হিয়া:-শোনো বললেই তো পারো আমার হাতে খেতে চাও, তা না করে এমন করছো কেনো,
বুঝতেই যখন পারছো তখন না খাইয়ে দিয়ে বসে আছো কেনো হুম,
তারপর হিয়া আমাকে তুলে খাওয়াই দেই আর আমি ও হিয়াকে খাওয়াই দিলাম,
খাবার পর্ব শেষ করে এসে ঘুমিয়ে পরলাম,
সকালে হিয়ার ডাকে ঘুম ভাঙ্গে,

হিয়া:-কি বেপার মহারাজা আজকে এখনো যে ঘুম থেকে যে উঠেছেন অফিসে কখন যাবেন হুম,
ওঠো তারাতাড়ি,
আর ডাক্তার কে ফোন করে আম্মুর অবস্থা যানো না হলে, ইদুরের সুপ তোমার জন্য সকালের নাস্তা,
ছি ছি,কি সব বলো শুনেই ঘৃণা করে,
তারপর আমি ঘুম থেকে উঠে,
ফ্রেস হয়ে ডাক্তার কে ফোন দিলাম,
রিং হচ্ছে,(একটা রিংটোনের আওয়াজ দিবেন)
হ্যালো ডাক্তার সাহেব কেমন আছেন,
ডাক্তার:-হুম ভালো আছি আপনে কেমন আছেন,
হুম আমিও ভালো আছি,
তা অপারেশন কি ভালো ভাবেই হয়েছে,আর রুগীর অবস্থা এখন কেমন,
ডাক্তার:-হুম অপারেশন খুবই ভালো হয়েছে,
আর রুগি এখন সুস্থ, কিছু দিন রেস্ট নিলেই সুস্থ হয়ে যাবে,
আচ্ছা ঠিক আছে আমি আসবোনি আপনার সাথে দেখা করতে,
বলেই ফোন রেখে নাস্তা করতে চলে আসলাম,
হিয়া আম্মু এখন সুস্থ আছে,আর সপ্তাহ খানেক রেস্ট নিলেই সব ঠিক হয়ে যাবে,
হিয়া:-ওহহহ আচ্ছা,

এখন আসো তারাতাড়ি নাস্তা করে নাও অফিসের দেরি হয়ে যাচ্ছে,
তারপর নাস্তা শেষ করেই আমি আর হিয়া রেডি হয়ে অফিসে যাওয়ার জন্য বেড় হয়ছি,
তখনই,
বৃষ্টি:-ভাইয়া আমি আসলাম আর তোরা বাড়ি থেকে চলে যাচ্ছি,
হিয়া:-আরে বৃষ্টি কেমন আছো,
আর আমরা অফিসে যাচ্ছি লাম,
বৃষ্টি:-আমি ভালো আছি ভাবি তোমরা কেমন আছো,
ঐ শাকচুন্নি তোর ফোনে কতো কলদিলাম,
শুধু একটা কথা ছাড়া কিছু বলেনা,
আপনে যেই নাম্বারে কল করেছেন সেই নাম্বার টা এখন বন্ধ আছে, কৃপেয়া একটু পরে আবার চেষ্টা করুন, ধন্যবাদ,
বৃষ্টি:-ভাইয়া আমার ফোনে চার্জ নেই তাই ডেট হয়ে গেছে,
আচ্ছা বৃষ্টি যখন আসলো তখন হিয়া তুমি অফিসে যাইও না,
আমি বরং অফিস থেকে ঘুরে আসি,
হিয়া:-যাও আর কোনো সমস্যা হলে অবশ্যই আমাকে জানাবে,আমি সমস্যার সমাধান করে দিবো,
আচ্ছা ঠিক আছে,
বৃষ্টি থাক আমি একটু পরেই আসতাছি,
বলেই আমি গাড়ি নিয়ে চলে আসলাম,
এই ড্রাইভার এদিকে কোথায় যাচ্ছো হুম,
ড্রাইভার:-স্যার অফিস তো এই দিকেই,
আর আমি তো ঠিক রাস্তায় যাচ্ছি,

আরে আমি হাসপাতালে যাবো,
তুমি হাসপাতালের দিকে যাও,তবে তোমার ম্যাডাম যেনো জানতে না পারে যে আমি হাসপাতালে এসেছি,
ড্রাইভার:-আচ্ছা স্যার আমি বলবো না,
আপনে কোনো চিন্তা করিয়েন না,
তারপর আমি হাসপাতালে চলে আসলাম,
এসেই ডাক্তারের রুমে গেলাম,
ডাক্তার:-আরে রাসেল সাহেব যে কি অবস্থা,
হুম ভালো,
আর এখন রুগীর অবস্থা কেমন
ডাক্তার:-হুম ভালো,
আচ্ছা আপনে রুগীর কি হন সেটা বলেন,
না শুনলে যে আমার রাতে ঘুম হবেই না,
হাহাহা শুনতেই হবে তাহলে,
না শুনলে হয় না ডাক্তার সাহেব,
ডাক্তার:-হুম শুনতেই হবে আপনে যদি বলেন তাহলে অনেক খুশি হবো,
আচ্ছা শোনেন আমি হলাম,
ওনার মেয়ের জামাই,
তারপর সবকিছু খুলে বললাম,
আপনে দয়াকরে বলবেন না আমি তাদের টাকা দিয়েছি,
ডাক্তার:-কি বলেন এতো জঘন্য কাজ কেউ করতে পারে ভাবতেও তো আমার ঘৃণা লাগে,
আচ্ছা ঠিক আছে বলবো না,

আর ডাক্তার সাহেব এই টাকাগুলো আমার শশুরের হাতে দিবেন,
ডাক্তার:-যদি জিগ্গেস করে টাকা কে দিছে তখন আমি কি বলবো,
আরে বলবেন তাদের অতিপরিচিত কেউ দিয়েছে,
আচ্ছা থাকেন আমি অফিসে যাবো তো দেরি হয়ে যাচ্ছে,বলেই আমি চলে আসলাম অফিসে,
এইদিকে ডাক্তার সাহেব শাশুড়ির রুমে আসে,
শাশুড়ির অবস্থা সব পর্যবেক্ষণ করে,
ডাক্তার:-আচ্ছা এতোদিন হলো আপনেরা এই হাসপাতালে আছে তবুও কেউ দেখতে আসলো না কেনো,
হিয়ার বাবা একরাশ হতাশা নিয়ে বলল,
হিয়ার বাবা:-আমাদের এই পৃথিবীতে কেউ নেই,
একটা মেয়ে ছিলো কিন্তু আমাদের সাথে থাকেনা,
ডাক্তার:-কেনো সেকি বিদেশে থাকে নাকি,
হিয়ার বাবা:-না কি করে যে বলি,
আচ্ছা শোনেন,,
তারপর হিয়ার বাবা সম্পূর্ণ ঘটনা খুলে বলে,
আর সেটা শুনে ডাক্তার তো চরম রেগে যায়,
ডাক্তার:-ছি আপনে এতো খারাপ সেটা তো আগে জানতাম না,
মেয়ের সংসার ভাঙার জন্য এতো কিছু করেছেন,
হিয়ার বাবা:-আমরা তখন সব কিছু না বুঝে করেছি, কিন্তু যখন ভুলটা বুঝতে পারলাম তখন তারা কোথায় থাকে সেটা জানি না,
ডাক্তার:-এই নিন এখানে কিছু টাকা আছে,
আপনাদের পরিচিত কেউ দিতে বলেছে,

হিয়ার বাবা:-এই টাকা আমাদের আবার কে দিলো,অনেক টাই অবাক হয়ে,
ডাক্তার:-তাকে আমি চিনানা,
তবে যে অপারেশনের সব খরচ দিছে সেই এই টাকা দিছে, থাকেন আপনাদের সাথে কথা বলার ইচ্ছা নাই,
বলেই ডাক্তার চলে যায়,আর হিয়ার বাবা ভাবতে থাকে,
হিয়ার বাবা:-তাহলে কি টাকা রাসেল দিচ্ছে,
না সে কি করে এতো টাকা পাবে,
শুনেছি ও এখন ব্যবসা করে, কিন্তু এতো টাকা না,
সম্ভব না তাহলে কে দিলো,
এইদিকে আমি অফিসে চলে আসি,
গেট দিয়ে ভিতরে ডুকতেছি,তখনি ম্যানেজার রহিম,
রহিম:- আসসালামুয়ালাইকুম স্যার আজকে একা যে ম্যডাম কোথায়,
ওহ আমার বোন এসেছে তাই আজকে তোমার ম্যডাম আসেনি,আমি ও একটু পরে চলে যাবো,
চলো একটু কাজ দেখি,
রহিম:-চলেন স্যার,
আমি আপনাকে সব ঘুরে ঘুরে দেখাচ্ছি,
তারপর আমি রহিমের সাথে ঘুরে ঘুরে সব কাজ দেখে অফিসে জমে থাকা কিছু কাজ করে রহিম কে সব বুঝে দিয়ে বাসাই চলে আসলাম,
কি করতেছিস বৃষ্টি,

চলবে.....

No comments

info.kroyhouse24@gmail.com