রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প

মেয়ে- শোনানা ( একটু ঢং করে)

ছেলে – বলো সোনা

মেয়ে- বাবু……

ছেলে – হ্যা শুনতে পাচ্ছি তো…..

মেয়ে- রেগে গিয়ে তুমি মোবাইল ছাড়বা না আমাকে ছাড়বা? তোমার কাছে মোবাইলই সব আমি কিছুই না। তুমি তো তোমার মোবাইলকেই বেশি সময় দাও আমাকে তো সময়ই দাওনা।

ছেলে- সোনা আমার ময়না আমার এই যে মোবাইল টারে পকেটের মধ্যে দাফন করে দিলাম আর বের করবো না। প্রমিস।

মেয়ে- ঠিক আছে (একটু নিচু সুরে) চল একটু দুজন দুজনার হাত ধরে রাস্তায় হাটি।

ছেলে- জীমহারানী আপনার আদেশ শিরধার্য…….

মেয়ে- বাবু চলনা আমরা দুজনার পা মিলিয়ে হাটি?

ছেলে- ওকে মহারাণী ১.২.৩ স্টাট।

প্রথম দু-একপা ভূল ভাল হাটলেও তার পর ঠিকই তালে তালে দুজনে হাটতে থাকলাম।

বেশ কিছু সময় হাটার পর বায়না ধরলো আমি ক্লান্ত হয়ে গেছি আমাকে কোলে তুলে নাও …..না তুমি তো কোলে নিতে পারবে না তুমি ঘারে করে নিয়ে যাও আমাকে ।

ছেলে- সোনা আমি তোমাকে এত লোকের মাঝে কোলে / ঘারে নিব? আমার ইজ্জত পামছার হয়ে যাবে তো….

মেয়ে… রাগান্নিত কন্ঠে তুমি কি রাস্তার লোকের বাসাথেকে খেয়ে এসেছ নাকি তাদের কাছথেকে টাকা ধার নিয়ে এসেছ। কোনটা ?

তুমি আমাকে ঘারে নিবা এটাই ফাইনাল। এতে কেও কিছুই বলবে না। বরং তোমাকে সবাই অনেক বালো বলবে আমি সহ।

ছেলে- সত্তি?

মেয়ে – হ্যা , তোমার মহান হৃদয়ের পরিচয় তুমি সবার সামনেই দিবা ( লজ্জা ভাংতে হবে না ) ঠিক আছে বেশি দুর না ঔ যে ফুসকার দোকান ওখানে নিয়ে ফুসকা খাওয়ালেই আমার হাটার শক্তি ফিরে আসবে।

ছেলে- ও আচ্ছা এই কথা তাই না?

মেয়ে- মুচকি হেসে বললেন জি স্যার ঠিক তাই।

ছেলে – বাবারে বাবা জীবন শেষ…. মামা তারা তারি ফুসকা দিন তো দুই প্লেট ।

মেয়ে- মামা আমারটায় ঝাল ও টক বাড়াইয়া দিয়েন।

ছেলে – তুমি না ঝাল খাইতে পার না

মেয়ে – আরে ফুসকার ঝাল খাইতে পারি- ফুসকা ঝাল না হলে মজা লাগে না। শোনা বাবু আমার না বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু দিন ছুটি থাকবে । আমার হোস্টেল বন্ধ থাকবে তাই  বাসায় যাব ।