Breaking News

গল্পঃ ভাবির অহংকারী বোন । পর্ব - ২



আমি নিচে তাকিয়ে দেখি সাদিয়া আর ওর আব্বু গাড়ি থেকে নামছে।

এখন আবার কি করতে এলো..? নিজের বোনের বাসায় আসতেই পারে।
আমি আমার মতো আবার গেম খেলতে লেগে গেলাম।
একটু পর সাগরের ফোন পেয়ে ফোনটা রিসিভ করে...
আমি : কোথায় তুই..?
সাগর : তুই কোথায় তাই বল..?
আমি : ছাদে বসে আছি..
সাগর : থাক আমি আসছি।
আমি : আচ্ছা আয়..
একটু পরে দেখি সাগর এসে আমার পাশে বসলো..
আমি : এত তাড়াতাড়ি কোথা থেকে আসলে..?
সাগর : আমি তোদের বাসার সামনে দাঁড়িয়েই ফোন দিয়েছিলাম।
আমি : ও.. তা এদিকে কোথায় এসেছিলি...?
সাগর : একটা কাজে এসেছিলাম তাই ভাবলাম তোর সাথে যাই..
আমি : ও..
সাগর : তোদের বাসায় দেখলাম সাদিয়া এসেছে..
আমি : একটু আগেই ওর আব্বুর সাথে এসেছে।
সাগর : তুই কথা বলেছিস..?
আমি : না। আমি এখনও নিচে যাইনি...
সাগর : ও... তা তুই কি এখন বসে বসে গেম খেলবি নাকি আমার সাথে যাবি..?
আমি : আমিও যাব...
সাগর : তাহলে চল..
আমি আর সাগর উঠে নিচে চলে এলাম এসে দেখি সাদিয়া সোফায় বসে টিভি দেখছে। আমি ওর সাথে কথা না বলে আমার রুমে চলে এলাম। হেডফোনটা রেখে এসে দেখি সাগর সাদিয়ার সাথে কথা বলছে।
আমি : সাগর চল..
সাদিয়া : কিরে কোথায় ছিলি তোকে দেখাই গেল না..
আমি : ছাদে ছিলাম।
সাদিয়া : এখন কোথায় যাবি..?
আমি : খেলতে..
আমি আর ওখানে না দাঁড়িয়ে সাগরকে নিয়ে বাইরে চলে এলাম এসে দেখি আব্বু আর আংকেল (সাদিয়ার আব্বু) আসছে...
আমি : (সালাম দিয়ে) কেমন আছেন আংকেল..?
আংকেল : ভালো বাবা। তোমার শরীরের কি অবস্থা দিন দিন শুকিয়ে যাচ্ছো কেন..?
আব্বু : ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করে নাকি... শুধু এখানে সেখানে ঘুরে বেড়ায়..
আঙ্কেল : ঘুরাতে তো সমস্যা নেই কিন্তু ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া তো করতে হবে..?
আব্বু : কতবার বলেছি কথা শুনলেতো হয়।
আমি : আচ্ছা আঙ্কেল রাতে এসে কথা বলব..
আঙ্কেল : না বাবা আমি চলে যাব এখনি..
আমি : আজ আসলেন আর আজই চলে যাবেন..
আঙ্কেল : হুম,, কাজ আছে। সাদিয়া বারবার আসতে চাইছিল তাই ওকে রেখে যেতে এসেছি। ও কিছুদিন থাকবে এখানে।
আমি : ওও। আচ্ছা আঙ্কেল তাহলে সময় হলে আবার আসবেন।
আঙ্কেল : আচ্ছা। আর তোমরা তো যেতো পারো...
আমি : যাবো আঙ্কেল। সময় হলে গিয়ে ঘুরে আসবো
আঙ্কেল : আমার দেরি হয়ে যাবে...
আমি : তাহলে সাবধানে যাইয়েন।
আঙ্কেল : ঠিক আছে....
আমি সাগরের সাথে সোজা স্কুল মাঠে চলে এলাম। আজ একটা ক্রিকেট ম্যাচ আছে। আমি দেখতে রোগা হলেও ক্রিকেট বেশ ভালোই খেলি।
যাই হোক খেলা শেষ করে সন্ধ্যায় বাসায় চলে এলাম। এসে দেখি সাদিয়া আম্মু ভাবি সবাই একসাথে বসে গল্প করছে আর টিভি দেখছি। আমি কোনো কথা না বলে সোজা আমার রুমে চলে এলাম এসে হাতমুখ ধুয়ে ফোন চাপতে লাগলাম। এখন আর নিচে যেতে পারব না গেলে সাদিয়ার সাথে দেখা হয়ে যাবে। একটু পরেই ফোনটা রেখে পড়তে বসে গেলাম। হঠাৎ সাদিয়া পিছন থেকে এসে....
সাদিয়া : কি করিস..?
আমি : হা ডু ডু খেলি।
সাদিয়া : মিথ্যা বলিস কেন তুই তো বই পড়ছিস
আমি : তাহলে দেখতেই তো পাচ্ছিস আবার জিজ্ঞেস করিস কেন..?
সাদিয়া : তুই রেগে যাচ্ছিস কেনো..?
আমি : আমি আবার কোথায় রাগলাম..?
সাদিয়া : আচ্ছা বাদ দে আমাকে একটা বই দে আমিও পড়বো। আমি : ওই যে ওখানে আছে যেটা ভালো লাগে নিয়ে পড়।
তারপর আমি আমার মত আবার পড়তে লাগলাম।
সাদিয়াও একটা বই নিয়ে পড়তে শুরু করলো। পড়ার এক পর্যায়ে হঠাৎ ফোনটা বেজে উঠল তাকিয়ে দেখি মারিয়া ফোন করেছে।
আমি : কে বলছেন..?
মারিয়া : আমি মারিয়া...
আমি : কাকে চাই..?
মারিয়া : কি বলছিস এসব..?
আমি : আমি আপনাকে চিনি না।
মারিয়া : তুই আমাকে চিনতে পারছিস না..?
আমি : না,,
মারিয়া : আমি মারিয়া..
আমি : কোন মারিয়া..?
মারিয়া : কুত্তা তুই আমাকে চিনিস না তাইনা..?
আমি : না...
মারিয়া : দেখ এখন রাগাস না। আমি সরি বলেছি তো।
আমি : কিসের সরি..?
মারিয়া : আমি সত্যিই ভাইয়ার বিয়েতে আসতে চেয়েছিলাম কিন্তু আব্বু আম্মু যায়নি তাই আমাকেও যেতে দেয়নি।
আমি : হয়েছে তোদের আর আসতে হবে না।
মারিয়া : তুই এত রাগ করছিস কেন..?
আমি : আমার কাজ আছে বাই,,,
মারিয়া : প্লিজ রাগ করিস না, আমি আর কিছুদিন পরে আসবো।
আমি : কবে..?
মারিয়া : আর কিছুদিন পর আব্বু একটা কাজে ওই দিকে যাবে আমি আব্বুর সাথে গিয়ে ওখান থেকে তোদের ওখানে চলে যাব...
আমি : সত্যি তো..
মারিয়া : হুম সত্যি..
আমি : চাচ্চু এখন কোথায়..?
মারিয়া : অফিসে।
আমি : আর তোর আম্মু..?
মারিয়া : বাসাতেই আছে কাজ করছে।
আমি : একটু দে কথা বলবো...
তারপর মারিয়া ফোনটা ওর আম্মুর কাছে নিয়ে গেলো আমি কিছুক্ষণ কথা বলে রেখে দিলাম।
( ওহো আপনাদের তো বলাই হয়নি মারিয়া হচ্ছে আমার চাচাত বোন ঢাকায় থাকে আর ওরা ভাইয়ার বিয়েতে আসছিল না তার জন্যই একটু রেগে ছিলাম)
আমি আমার মত আবার পড়ায় মন দিলাম.....
সাদিয়া : কে ফোন করেছিল..?
আমি : আমার চাচাতো বোন।
সাদিয়া : ওরা কোথায় থাকে..?
আমি : ঢাকাতে থাকে...
সাদিয়া : ও,, আমি কি ওকে কখনো দেখেছি..?
আমি : না ওরা বিয়েতে আসছিল না
সাদিয়া : ওও.....
তারপর আর কেউ কোনো কথা বললাম না...
একটুপরই ভাবি আসলো...
ভাবি : কিরে তোদের পড়া শেষ হয়েছে..?
আমি : এইতো প্রায় শেষ।
ভাবি : চল সবাই বসে আছে খাবার টেবিলে তোদের জন্য।
আমি : হুমম চলো....
পড়া থেকে উঠে নিচে এসে খাবার খেয়ে নিলাম।
ওখানে আর না থেকে সোজা রুমে চলে এলাম কারণ ওখানে থাকলেই আমাকে নিয়ে কথা হতো। বিশেষ করে আব্বু। যখনই আব্দুর সামনে যাই তখনই আমার শরীর নিয়ে কথা বলে।
রুমে এসে ফেসবুক গুতাতে লাগলাম।
ফোন চাপতে চাপতে কখন ঘুমিয়ে গিয়েছি মনে নেই।
পরের দিন সকালে...
ভাবির ডাকে ঘুম ভাঙলো উঠে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নিলাম। নিচে গিয়ে খাবার খেয়ে কলেজে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছি এমন সময় ভাবি এসে বলল....
ভাবি : তোর সাথে সাদিয়াকে নিয়ে যাস।
আমি : ওতো একাই যেতে পারে।
ভাবি : না তুই ওকে নিয়ে যাবি।
আমি : আচ্ছা ওকে তৈরি হতে বল।
ভাবি : ও তৈরি হয়েই আছে তুই যাওয়ার সময় ওকে ডেকে নিস।
আমিঃ আচ্ছা ঠিক আছে।
তারপর ভাবী চলে গেল আমিও তৈরি হয়ে কলেজে যাওয়ার জন্য বেরিয়ে পরলাম সাথে সাদিয়াকে নিয়ে কলেজে এলাম।
সাদিয়া ওর বান্ধবীদের কাছে চলে গেল আমিও বন্ধুদের কাছে এলাম।
রাহাত : কিরে একেবারে একসাথে কলেজে..?
সাগর : তো কি করবে নিজের বেয়াইনের সাথেই তো আসছে।
আমি : এখন একদমই মজা করবি না।
সাগর : আচ্ছা ঠিক আছে আর মিথিলা তোকে খুজতে আসছিল।
আমি : কেন..?
সাগর : জানি না শুধু বললো তুই আসবি কখন।
আমি : ও
সাগর : তোকে ওর সাথে দেখা করতে বলেছে কি জরুরী কথা নাকি বলবে।
আমি : আমার সাথে আবার কিসের জরুরী কথা।
সাগর : জানিনা তবে তোকে দেখা করতেই বলেছে।
আমি : আচ্ছা... চল ক্লাসের সময় হয়ে গিয়েছে..
তারপর সবাই উঠে ক্লাসে চলে এলাম। ক্লাসে আসতে মিথিলা ইশারা করে বললো কলেজ ছুটির পর দেখা করতে। আমিও মাথা নাড়িয়ে হ্যাঁ সূচক উত্তর দিয়ে নিজ জায়গায় গিয়ে বসলাম।
প্রথম ক্লাস শেষ হবার পর...
মিথিলা : কলেজ ছুটির পর গেটের সামনে দেখা করিস..
আমি : আমি বুঝেছি আর সাগর ও আমাকে বলেছে..
মিথিলা : ও আচ্ছা....
তারপর বাকি ক্লাস গুলো করে বাইরে বের হলাম।
সাগর : মিথিলা ওর সাথে দেখা করতে বলল তুই দেখা করেছিস..?
আমি : না এখন করবো।
সাগর : ও আচ্ছা..
আমরা হাঁটতে হাঁটতে গেটের সামনে এসে দাঁড়ালাম। একটু পর মিথিলা আসলো...
আমি : কি বলবি..?
মিথিলা : (আশেপাশে তাকিয়ে) সাদিয়া এদিকে নেই তো..?
আমি : না এদিকে তো দেখলাম না।
মিথিলা : ও আচ্ছা না থাকলেই ভালো।
আমি : কি বলার জন্য এখানে আসতে বললি..?
মিথিলা : শোন তুই সেদিন সাদিয়ার গায়ে হাত তোলার পর থেকে সাদিয়া তোমার উপর ভীষণ রেগে আছে।
আমি : কই আমার সঙ্গে তো ভালোভাবেই কথা বলছে।
মিথিলা : ও এখন তোর সাথে ইচ্ছা করে ভালো ব্যবহার করছে, কিন্তু ওর মাথার ভিতরে শুধু প্রতিশোধের আগুন জ্বলছে।
আমি : ওকে দেখে তো কিছুই মনে হলো না..
মিথিলা : থাক অত কথা বলব না যে কোন সময় সাদিয়া চলে আসতে পারে শুধু এটুকুই বলছি তুই যতটা সম্ভব সাদিয়ার থেকে দূরে দূরে থাকবি আর সাবধানে থাকবি ও সুযোগ পেলেই তোর ক্ষতি করবে।
আমি : আচ্ছা দেখি কি করা যায়।
মিথিলা : দেখিনা তুই ওর থেকে সাবধানে থাকবি। যেকোনো সময় সাদিয়া চলে আসতে পারে। আমি গেলাম বাই...
আমি : আচ্ছা বাই...
একটু পরেই দেখি সাদিয়া আর ওর বাকি বান্ধবীরা আসছে। সাগর আর রাহাত চলে গেলো আমি নিজের মতো দাঁড়িয়ে আছি।
সাদিয়া : কিরে বাসায় যাবি না..?
আমি : হুম যাব..
সাদিয়া : তাহলে চল...
আমি একটা রিক্সা নিয়ে এলাম। সাদিয়া আর আমি রিক্সায় উঠতেই সাদিয়ার বান্ধবীরা আমার দিকে তাকিয়ে একটা শয়তানী হাসি দিল।😈
আমি সেদিকে খেয়াল না করে রিক্সাওয়ালা মামাকে চলে আসতে বললাম...
বাসায় এসে আমি আমার রুমে এসে ফ্রেশ হয়ে নিলাম...
একটু পরই সাদিয়া আমার রুমে এলো......
সাদিয়া : কি করিস..?
আমি : দেখতেই তো পারছিস।
সাদিয়া : একটা কাজ করে দে না..
আমি : এখন আবার কি কাজ..? মাত্র কলেজ থেকে আসলাম।
সাদিয়া : একটু বাজারে যা।
আমি : আমি এখন পারব না।
সাদিয়া : তুই পারবি।
আমি : না আমি পারবো না পারলে তুই যা।
সাদিয়া : আমি কিন্তু আপুকে সব বলে দেব।
আমি: কি বলবি তুই..? কিসের ভয় দেখাস আমাকে..? যা তোর যা ইচ্ছা তুই বল।
সাদিয়া : আমার সামনে ভাব নিয়ে কাজ হবেনা।
আমি : আমি তোর সামনে মোটেও ভাব নিচ্ছি না। আর তুই এখন এখান থেকে যা আমি কোথাও যেতে পারবো না।
সাদিয়া : তুই আমার কথা শুনবি না..?
আমি : তুই কে রে..? তোর কথা শুনতে হবে।
সাদিয়া : তোর ভাগ্য ভালো যে আমার গায়ে হাত দেওয়ার পরও তুই এখন ভালো আছিস।
আমি : তুই আবার কি করবি..? তোর মত মেয়ে পারে শুধু অহংকার দেখাতে।
সাদিয়া : আমি কি পারি আর না পারি সেটা তোকে দেখাবো( একটা শয়তানী হাসি দিয়ে😈)
আমি : যা তুই..যা করতে পারিস করিস।
সাদিয়া আর কিছু না বলে রুম থেকে বেরিয়ে গেল। আমি ভাবতে লাগলাম হঠাৎ আজ আবার এরকম করছে কেন। আজ কলেজ থেকে আবার কি বুদ্ধি করে আসলো কে জানে।
যাইহোক মিথিলার কথাটাও মানতে হবে।
আমি আর বসে না থেকে নিচেই গিয়ে কিছু খেয়ে নিলাম। সাগর কে ফোন দিয়ে বাইরে বের হয়ে এলাম।
এসে খেলাধুলা করে সন্ধ্যার দিকে বাসায় ফিরলাম।
বাসায় আসতেই...
ভাবি : তুই সাদিয়ার সাথে এরকম ব্যবহার করিস কেন..?
আমি : আমি আবার কি রকম ব্যবহার করলাম ওই তো আমার সাথে সব সময় বাজে ব্যবহার করে।
ভাবি : সাদিয়া তো বললো তুই ওর সাথে বাজে ব্যবহার করিস।
আমি : বিশ্বাস করো ভাবি ওই আমার সাথে এরকম করে। না হলে তুমি ওর বান্ধবীদের কাছে শুনে দেখো। আর সাদিয়া আমাকে ছোটলোক, কাইল্লা এসব কিছু বলে।
ভাবি : সাদিয়া এইদিকে আয় (সাদিয়াকে ডাক দিয়ে)
সাদিয়া : কি হয়েছে আপু( নিচে এসে)
সাদিয়ার নজর আমার দিকে পরতেই একটা শয়তানি মার্কা হাসি দিল।😈 সাদিয়া ভেবেছে হয়তো ভাবি আমাকে বকেছে।
ভাবি : তুই শাকিবের সঙ্গে বাজে ব্যবহার করিস কেন..?
সাদিয়া : আমি কিরকম ব্যবহার করি ঐতো আমার সঙ্গে এরকম করে।
ভাবি : চুপ আমি সব জানি তোর বান্ধবীদের থেকে শুনেছি।( এটুকু মিথ্যা বলল)
সাদিয়া : আসলে আপু....
ভাবি : চুপ নিজে দোষ করে আবার আরেকজনের দোষ বলতে এসেছিস।
সাদিয়া : আপু.....
ভাবি : তুই কাকে ছোটলোক বলিস..? ওরা যদি ছোটলোকি হয় তাহলে আমাকে এই ছোটলোকের মধ্যে বিয়ে দিলি কেন। ভুলে যাস না এখন আমি এই বাড়ির বউ।
সাদিয়া : সরি আপু..
আমি ওখান থেকে এসে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে যাব সাদিয়া পিছন থেকে এসে বলল..
সাদিয়া : কাজটা ঠিক করলি না।
আমি : আমার যেটা ভালো মনে হয়েছে সেটাই করেছি।
সাদিয়া : এর জন্য তোকে পস্তাতে হবে...
আমি এদিকে কান না দিয়ে সোজা রুমে চলে এলাম।
প্রতিদিনের মতোই পড়া ফোন চাপা খাওয়া-ঘুমানো এভাবেই রাতটা পার হয়ে গেল।
পরেরদিন সকালে...
দেখি সাদিয়া আমার রুমে....
আমি : তুই এত সকালে আমার রুমে কি করিস..?
সাদিয়া : কাজ আছে তাই আসলাম।
আমি : আমার রুমে তোর কিসের কাজ..? যা এখান থেকে।
সাদিয়া : যাব তবে তুই আজ বুঝতে পারবি আমার গায়ে হাত তোলার পরিনাম কি হতে পারে।
আমি : কি করবি তুই..?
.
চলবে...

No comments

info.kroyhouse24@gmail.com