৬ টি কারণে আপনার বিড়াল পালন করা উচিৎ
তারা আপনার বাড়িতে ফেরেশতাদের নিয়ে আসে।
নবী (সাঃ) এর অনেক বিড়াল ছিল।
তারা সুন্নত নিয়ে আসে।
তাদের লালা বিশুদ্ধ।
তারা নিজেদের পরিষ্কার করে।
তারা খুব শান্ত।

হযরত মোহাম্মদ (صلى الله عليه وسلم) বিড়াল পছন্দ করেন।
বিড়াল পরিষ্কার এবং খাঁটি প্রাণী।
বিড়াল বাড়ি এবং মসজিদে প্রবেশ করতে পারে।
বিড়ালের প্রতি ভালোবাসা ইসলামে বিশ্বাসের লক্ষণ।


[আল-বুখারি: 3140, মুসলিম: 2242]

তাই যদি কোন বিড়াল বা কোন প্রাণী খাবারের সন্ধানে আপনার কাছে আসে, তবে তা উপেক্ষা করবেন না। এটি আপনার কাছে এসেছে শুধুমাত্র আপনার কল্যাণের জন্য এবং কিছু গুনাহ দূর করার জন্য।(সুবহানাল্লাহ)


বিড়াল, খাবারে মুখ দিলে তা নষ্ট হয় না। যেমন,- ভাত, তরকারি ও দুধ ইত্যাদি খাবারে বিড়াল যদি মুখ দেয় বা খায়, তাহলে এই খাবার আপনি খেতে পারেন তাতে দোষ নেই। বিড়ালের মুখ পাক।

বিড়াল অসুস্থ হলে সতর্ক থাকবেন। বিড়ালকে সুস্থ করে তুলার জন্য সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করবেন। এটা হবে আপনার জন্য সওয়াবের কাজ।




আপনি যখন ঘুমাচ্ছেন এবং আপনার
পাশে একটি বিড়াল থাকবে, তখন কোনও অস্বাভাবিক প্রাণী আপনার কাছে আসবে না। কারণ, অস্বাভাবিক প্রাণীগুলো বিড়ালকে ভয় পায়।
তাই বিড়ালদের তাড়িয়ে দিবেন না, আঘাত করবেন না, কারণ বিড়াল উপকারী প্রাণী।

আল্লাহ ওই ব্যক্তির চেহারা উজ্জ্বল করে দেন, যে আমার কোনো হাদিস শুনেছে। অতঃপর অন্যের কাছে পৌঁছে দিয়েছে।
[আবু দাউদঃ ৫১৫]
No comments
info.kroyhouse24@gmail.com