কবিতা - ঘুঘুর বাসা ও পরতন্ত্র ফুল

ঘুঘুর বাসা

--------------------------------------
শয়তান ঘুঘু বাসা বেঁধে আছে,
সমাজের প্রতি কোণে।
তিলে তিলে খায় সোনার বাংলা,
লজ্জা বিহীন মনে।
আলোহীন এই অশুভ আঁধারে,
শয়তানি ঘোরাঘুরি।
বার বার এরা ফন্দি ফিকিরে,
মনবতা করে চুরি।
চোরের মায়ের বড় গলা তাই,
থামেনি বকবকম।
ছলা কলা করে ক্ষমতা দখলের,
কুটিল রকমসকম।
চোরকে বলে চুরি করো,
আর নাগরিককে করে সাবধান।
প্রহরীর এরা মাজা ভেঙে রাখে,
আর কুমীর কান্না সমাধান।
আর নয় দেরি জাগো তাড়াতাড়ি,
ভাঙতে ঘুঘুর বাসা।
ক্ষমা নেই কোনো- কঠিন আঘাত হানো
এরা মানুষ রক্তচোষা।



পরতন্ত্র ফুল

------------------------------
কলমে -মীরা চৌধুরী
তাং -19/8/24
রাস্তার ধারে বেড়ে উঠা,
অবহেলিত পরতন্ত্র ফুল।
অবহেলা, অপমান,কষ্ট,তাদের
জীবন ভর।
তারাও মানুষ,আছে অধিকার
অধিকারের পরিনামে পাই,
ঘৃনাঅপমান।
অধিকার বঞ্চিত মানুষ থেকে,
বেড়িয়ে আসে একদিন কীর্তি
সম্পন্ন সহস্র রক্তিম
পদ্মগোলাপ।
আগামীতে তারাই হয়,
দেশের ভবিষ্যৎ।
কাদের করি মোরা ঘৃনা,
অপমান।
পদ্ম-গোলাপ সন্তানের
জন্মদাতা,
মা'দের জানাই বিনম্র সন্মান।


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url